মানবজাতির প্রথম ও প্রধান দায়িত্ব হল তার স্রষ্টা মহান আল্লাহ তা’আলাকে চেনা। আর আল্লাহ তা’আলাকে চিনতে হলে কুরআন-সুন্নাহর জ্ঞান অপরিহার্য। কেননা একমাত্র স্রষ্টাই দিতে পারেন সৃষ্টির সফলতার সঠিক নির্দেশনা। আর এ জ্ঞানের আলো ছড়ানোর জন্য প্রয়োজন একটি অলোকিত কাফেলার। তাই সোনালী সেই কাফেলা তৈরীর পূর্ণ বাসনা নিয়ে বিশ্ববিখ্যাত ইসলামী বিদ্যাপীঠ, উম্মুল মাদারিস ‘দারুল উলূম দেওবন্দের’ অনুকরণে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘দারুল উলূম ঢাকা’।
৬-৭-১৯৮৭ইং সনে রাজধানী ঢাকার মিরপুর পল্লবীতে শুরু হয় এর শুভযাত্রা। পর্যায়ক্রমে তা অস্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত হয় উত্তরা মডেল টাউনের ৩নং ও ১০নং সেক্টরে। এরপর শুরু হয় মাদরাসার জন্য নিজস্ব জমির সন্ধান। বহু ত্যাগ, দু‘আ আর কান্নাকাটির পর কুদরতী ফয়সালায় লাভ হল হিন্দু-খৃষ্টান পরিবেষ্টিত এলাকায় ১৩ বিঘা আয়তনের বিশাল ভূমি। যা গাজীপুর জেলার কালিগঞ্জ থানাধীন বান্দাখোলা (মক্কীনগর) গ্রামের ভাঙ্গাব্রীজ সংলগ্ন অবস্থিত। আলহামদুলিল্লাহ, বর্তমানে ‘দারুল উলূম ঢাকা’ তার নিজস্ব জায়গায় মনোমুগ্ধকর পরিবেশে মসজিদ ও মাদরাসা ভবন নিয়ে স¦গৌরবে দন্ডায়মান।
ঢাকার অদূরে টঙ্গী-ঘোড়াশাল রোডে টঙ্গী ষ্টেশন রোড থেকে ১৫ কি.মি.পূর্বদিকে গাজীপুর-কালিগঞ্জ থানাধীন মক্কীনগর, বান্দাখোলা (ভাঙ্গাব্রীজ) সংলগ্ন ১৩বিঘা জায়গায় সুবিশাল পরিসরে, খোলামেলা মনোমুগ্ধকর পরিবেশে এ প্রতিষ্ঠানটি অবস্থিত।
এখানে রয়েছে তিন তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট মসজিদ, ছয়তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট চারতলা মাদরাসা ভবন, কুতুবখানা, পুকুর এবং খেলাধুলার পার্ক ও মাঠ ইত্যাদির সু-ব্যবস্থা।
# ধনী-গরীব উভয় শ্রেণীর ইলমে দ্বীন শিক্ষার্থীদেরকে দারুল উলূম দেওবন্দের অনুকরণে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে, দাওয়াত, তা‘লীম, ও তাযকিয়ার সমন্বয়ে যোগ্য হক্কানী আলিম বানানো।
# বিশুদ্ধ ঈমান-আক্বীদা ও নববী সুন্নায় জীবন গঠন করে কর্তব্যপরায়ণ ও নিষ্ঠাবান প্রকৃত মানুষ তৈরি করা।
# বিশেষভাবে ধনাঢ্য পরিবারের অভিভাবকদের চাহিদা অনুপাতে তাঁদের সন্তানদের জন্য ভালমানের পড়া-লেখার পাশাপাশি খোলামেলা মনোরম সুন্দর পরিবেশ, স্বাস্থ্যসম্মত উন্নত খাবার-দাবার, ভাল আবাসন ব্যবস্থা, খেলাধুলা-শরীর চর্চা ও অন্যান্য সকল সুযোগ-সুবিধা প্রদান।
# সমাজের সর্বস্তরে দ্বীন শিক্ষা নিশ্চিত করা এবং সমাজ হতে সকল প্রকার শিরক বিদআত ও অনৈসলামিক কার্যকলাপ দূর করে সমাজে বহুমুখী
সেবা দিয়ে আদর্শ সমাজ বিনির্মাণ।
# সর্বোপরী আল্লাহর যমীনে আল্লাহর দ্বীন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করাই অত্র প্রতিষ্ঠানের অভিষ্ঠ লক্ষ্য।
# এই অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিকে দাওরায়ে হাদীস (মাষ্টার্স) সম্পন্নকারীদের বিভিন্ন বিষয়ে তাখাস্সুস/ডক্টরেট করার জন্য অনুষদ ভিত্তিক বিভিন্ন
বিভাগ তথা তাফসীর, হাদীস, ফিক্হ দাওয়াহ সহ বিভিন্ন বিষয়ের গবেষণাগারে রূপদান।
# বিশ্বমানের অত্যাধুনিক লাইব্রেরী সহ উন্নতমানের ইসলামী জামি‘আয় (বিশ্ববিদ্যালয়ে) পরিণত করা।
# অত্র প্রতিষ্ঠানের তত্ত্ববধানে দেশ-বিদেশে অনুরূপ শাখা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা।
‘দারুল উলূম ঢাকা হিফয-মকতবসহ কিতাব বিভাগে সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদীস (মাষ্টার্স) পর্যন্ত সমন্বিত একটি বেসরকারী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। ছাত্রদেরকে দ্বীনদার ও আদর্শ নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলার জন্য ‘দারুল উলূম ঢাকা’য় নিয়মতান্ত্রিক শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি প্রশিক্ষণমূলক বিভিন্ন উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়। সে হিসেবে ‘দারুল উলূম ঢাকা’র বর্তমান কার্যক্রমকে তিনটি পর্যায়ে বিন্যস্ত করা যায়:
* শিক্ষা ব্যবস্থা * প্রশিক্ষণমূলক কর্মসূচী * সমাজসেবামূলক কার্যক্রম
‘দারুল উলূম ঢাকা’র শিক্ষা ব্যবস্থায় অভিজ্ঞ, দ্বীনদ্বার, দ¦ক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নিবেদিত প্রাণ শিক্ষকমন্ডলী এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে বর্তমানে ৪টি বিভাগ চালু রয়েছে। প্রতিটি বিভাগের জন্যে আলাদাভাবে দায়িত্বশীল উস্তাদ রয়েছেন। বিভাগগুলোর বিবরণ নি¤œরূপ:
১. শিশু শ্রেণী : (অনাবাসিক) এ বিভাগে শিশুদের মেধা বিকাশ ও ধর্মনিষ্ঠ মনন গঠন, পবিত্র কুরআন পাঠের নিয়ম শিক্ষাদান, প্রাথমিক পর্যায়ে কিছু হাদীস-মাসাইল মুখস্ত করানো সহ জেনারেল শিক্ষার প্রাথমিক পাঠ সমাপ্ত করা হয়।
২. নুরানী বিভাগ : এ বিভাগে শিশু প্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞানভিত্তিক নূরাণী পদ্বতিতে শিশুদেরকে মাত্র এক বছরে পবিত্র কুরআন শরীফ সহীহ শুদ্ধভাবে পাঠদান করে আমপারা মুখস্থ করিয়ে দেয়া হয়। এরপর ২য় বছরে পূর্ণ কুরআন শরীফ কয়েকবার নাযেরা খতম করানো হয়। পাশাপাশি অর্থসহ ৪০টি হাদীস, ও দুআ মুখস্ত করানো এবং উযু ইস্তিঞ্জা, নামায ইত্যাদির প্রয়োজনীয় মাসাইল শিক্ষা ও বাস্তব প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। তাছাড়া সহজ পদ্ধতিতে ১ম-৩য় শ্রেণীর বাংলা, অংক ও ইংরেজীর পাঠ শেষ করা হয়।
৩. হিফয বিভাগ : এ বিভাগে মান সম্পন্ন শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে অনুর্ধ্ব ১৩ বছর বয়সের বচ্চাদেরকে অনূর্ধŸ ৩ বছরে সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ সহীহ শুদ্ধভাবে মুখস্ত করানো হয়। এরপর এক বছরে খতম শোনানোর মাধ্যমে হিফযকে পাকাপোক্ত করিয়ে হিফয সমাপ্ত করানো হয়। পাশাপাশি তিলাওয়াত বিশুদ্ধ ও সুন্দর করার লক্ষ্যে আন্তর্জাতিকমানের কারী সাহেবদের মাধ্যমে মশকের ব্যবস্থা করা হয়।
৪. কিতাব বিভাগ : (দাওরায়ে হাদীস (সমমান মাষ্টার্স) পর্যন্ত।)
এটি পূণাঙ্গ ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থাপনা সমৃদ্ধ একটি বিভাগ। এ বিভাগে মকতব বা হিফজ শিক্ষা সমাপনকারী ছাত্রদেরকে মাত্র ১০ বছরে দারুল উলূম দেওবন্দের কারিকুলামে, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ শিক্ষাবোর্ডের সিলেবাসের ভিত্তিতে পূর্ণাঙ্গ ইসলামী তা‘লীম-তরবিয়তের মাধ্যমে সুযোগ্য আলিম বানানোর চেষ্টা করা হয়। পাশাপাশি বাংলা, অংক, ইংরেজী ও ইতিহাস-ভূগোল ইত্যাদিসহ প্রয়োজনীয় জেনারেল শিক্ষাও প্রদান করা হয়।
ছাত্রদেরকে আদর্শ সমাজসেবক রূপে গড়ে তুলতে শিক্ষার পাশাপাশি সময়পোযোগী প্রশিক্ষণধর্মী ব্যবস্থাও গ্রহণ করেছে।
যেমন:
১. দারুল উলূম ঢাকা-খুদ্দামুত্ত্বাবা: ১০টি বিভাগে এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। বিভাগগুলো হচ্ছে- দাওয়াত ও তাবলীগ, দাওয়াতুল হক্ব, বক্তৃতা, পাঠাগার, সাহিত্য সংস্কৃতি, দেয়ালিকা, দফতর ও প্রচার , চিকিৎসা-পরিচর্যা, মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম এবং অর্থ বিভাগ।
২. তারবীয়াতী প্রশিক্ষণ: প্রশিক্ষণমূলক কর্মসূচীর আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো তারবীয়াতী প্রশিক্ষণ। দৈনিক সকাল বিকাল নিয়মিত আদাবুল মুআশারাত, এক মিনিটের মাদরাসা, কিতাবুল ঈমান, ইত্যাদি কিতাব তালীম করা হয়। আয়োজন করা হয় মাসিক তারবীয়াতী জলসা ও ইসলাহী মজলিসের।
৩. নাহু-র্সফ ও আরবী আদব প্রশিক্ষণ কোর্স : প্রতি বৎসর শা‘বান মাসে ২০/২৫দিন ব্যাপী নাহু-র্সফ ও আরবী আদব প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা হয়ে থাকে।
৪. বিবিধ প্রশিক্ষণ : সর্বপ্রকার বাতিলের মুখোশ উন্মোচন করে তাদের সম্পর্কে বাস্তব সত্য তুলে ধরার জন্য বিষয়ভিত্তিক সেমিনারের ব্যবস্থা করা হয়।
‘দারুল উলূম ঢাকা’ জনসেবামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপও গ্রহণ করে থাকে। এক্ষেত্রে দ্বীনী এবং দুনিয়াবী উভয় প্রকার সেবার লক্ষ্যে ‘দারুল উলূম ঢাকা’য় ৭টি বিভাগ রয়েছে:
১. তাহসীনে কুরআন বিভাগ: এ বিভাগে স্কুল-কলেজ পড়–য়া ছাত্র ও জনসাধারণকে সহীশুদ্ধরূপে কুরআন তিলাওয়াত ও দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয়
ও গুরুত্বপূর্ণ মাসাইল প্রাকটিক্যাল শিখানো হয়।
২. দাওয়াত ও তাবলীগ বিভাগ : এ বিভাগের আওতায় ছাত্রদেরকে তা‘লীম, গাশত, ১০মিনিটের মেহনত, ২৪ঘন্টা, ৩তিন, চিল্লা ও সালের জন্য উদ্বুদ্ধ
করা হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন জোড়, জেলা ও থানাওয়ারী মাশওয়ারা ও সাপ্তাহিক শবগুযারীর কার্যক্রমে অংশগ্রহণসহ তাবলীগী অন্যান্য তাকাযা পুরা করার চেষ্টা করা হয়।
৩. দাওয়াতুল হক বিভাগ : জনসাধারণকে দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় তা‘লীম এবং জরুরী আমল ও মাসাইল (আমলী মশ্ক) এর মাধ্যমে
প্রাকটিক্যাল শিখানোর লক্ষ্যে প্রত্যেক ইংরেজী মাসের প্রথম শনিবার বাদ মাগরিব মজলিসে দওয়াতুল হকের মাহফিল হয়।
৪. ঘরোয়া মাহফিল কর্মসূচী: প্রতিটি ঘর থেকে অজ্ঞতা ও মূর্খতা দূর করে দ্বীনী পরিবেশ গড়ে তুলতে এবং প্রতিটি পরিবার ও সমাজে শান্তির আবহ সৃষ্টি
করতে এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে শরয়ী ব্যবস্থাপনায় সাপ্তাহিক/পাক্ষিক/মাসিক ‘ঘরোয়া মাহফিল’ এর আয়োজন করা হয়।
৫. ফাতাওয়া বিভাগ: অভিজ্ঞ মুফতিয়ানে কিরামের মাধ্যমে জনগণের ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক বিভিন্ন অবস্থা/পরিস্থিতিকে শরিয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করে যাবতীয় সমস্যার ইসলামী সমাধান প্রদান করা হয়।
৬. কাফন-দাফন ও ফারায়িয বিভাগ : এ বিভাগে এলাকার আশপাশের কোন মৃত ব্যক্তির অভিভাবক মাদরাসার শরণাপন্ন হলে মৃত ব্যক্তিকে সুন্নাত তরীকায় গোসল ও কাফন-দাফনের ব্যবস্থা করা হয় এবং অভিজ্ঞ মুফতীয়ানে কিরামের মাধ্যমে মৃত ব্যক্তির পরিত্যক্ত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি ওয়ারিসদের মধ্যে শরিয়তের বিধান মোতাবেক বন্টনের রুপরেখা প্রদান করা হয়।
৭. তাফসীর ও ওয়াজ মাহফিল : ‘দারুল উলূম ঢাকা’র আসাতিযায়ে কিরাম ওয়াজ মাহফিলের মাধ্যমেও জনসাধারণের দ্বীনী সেবা প্রদান করে থাকেন। এ উপলক্ষ্যে তারা বিভিন্ন ছুটিতে বা সবক বন্ধকালীন সময়ে-সুযোগে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে স্বার্থহীনভাবে ছুটে যান।
* সুবিশাল পরিসরে পরিপূর্ণ নিরাপত্তায় একান্ত নিরিবিলি ও মনোরম পরিবেশে পাঠদান।
* দেশবরেণ্য আলেমেদ্বীন ও বুযুর্গানে মিল্লাত শিক্ষাবিদদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত।
* দারুল উলূম দেওবন্দের নিসাব অনুসারে শিক্ষাদান।
* উৎসাহ উদ্দীপনার মাধ্যমে পাঠদান।
* কর্মব্যস্ত অভিভাবকদের সন্তানদের দায়িত্ব গ্রহণ।
* স্বাস্থ্য ও রুচিসম্মত উন্নত মানের খাবার-দাবার ও ভাল আবাসন ব্যবস্থা।
* বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সর্বাধুনিক ১০০% ব্যাকআপ ষ্ট্যান্ডবাই জেনারেটর।
* বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া (বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড) কর্তৃক নির্ধারিত হিফয ও কিতাব
উভয় বিভাগের পরীক্ষা কেন্দ্র হওয়ায় পরীক্ষা প্রদানে সুবিধা।
* ইয়াতিম ও অসচ্ছল মেধাবী ছাত্রদের জন্য বিশেষ ছাড়।
* দাওরায়ে হাদীস এবং মিশকাত জামাতের ছাত্রদের জন্য অতিরিক্ত সুযোগ-সুবিধা।
* অনলাইনে মাদরাসা ম্যানেজম্যান্ট সফট্ওয়ার ঊফঁসধী মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন
যাবতীয় ফি প্রদান সহ ছাত্র-শিক্ষক ও মাদরাসার সকল তথ্য জানার ব্যবস্থা।
* অত্যাধুনিক কম্পিউটার ল্যাবের ব্যবস্থা।
* শরীয়ত সম্মতভাবে খেলাধুলা ও শরীর চর্চার জন্য শিশুপার্ক, প্রসস্ত মাঠ এবং গ্যালারী ইত্যাদির সু-ব্যবস্থা।
* কর্মচারী কর্তৃক ছাত্রদের জামা-কাপড় ধোওয়া ও লন্ড্রীর ব্যবস্থা।
* ছাত্রদের প্রয়োজনীয় জিনিষ-পত্র ক্রয়ের জন্য মাদরাসার অভ্যন্তরেই ক্যন্টিনের ব্যবস্থা।
* শীতকালে ঠান্ডা থেকে সুরক্ষার জন্য গিজারের ব্যবস্থা।
আলহাজ্ব নাযিমুদ্দীন আহমাদ সাহেব (রহ.)
মুজাযে সুহবত, শাহ্ আব্রারুল হক রহ. ও খলীফা, মুহিউস্ সুন্নাহ আল্লামা মাহমূদুল হাসান দা. বা.
এবং বিশিষ্ট ইন্ডাষ্ট্রিয়ালিষ্ট, চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রী লিমিটেড।
প্রতিষ্ঠাকালীন পৃষ্ঠপোষক :
হযরত মাওলানা আব্দুল হালীম সাহেব (রহ.) উলামা বাজার হুজুর।
প্রফেসর হযরত মুহাম্মদ হামীদুর রাহমান সাহেব,
খলীফা, হাফেজ্জী হুজুর রাহ. ও শাহ্ আবরারুল হক রহ.
হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান সাহেব,
আমীর, মজলিসে দাওয়াতুল হক, বাংলাদেশ ও মুহতামিম, জামি‘আ ইসলামিয়া দারুল উলূম মাদানিয়া, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা।
হযরত মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেব,
বিশিষ্ট হাদীস বিশারদ, আমীনুত-তা‘লীম, মারকাযুদ্দাওয়াহ আল-ইসলামিয়া, ঢাকা।
জনাব নজরুল ইসলাম সাহেব, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী,কালিগঞ্জ, গাজীপুর।
অন্যতম পরিচালনা পর্ষদ:
হযরত মাওলানা মুফতী মনসূরুল হক সাহেব
প্রধান মুফতী ও শাইখুল হাদীস, জামিআ রাহমানিয়া আরাবিয়া মুহাম্মদপুর, ঢাকা।
মুফতী মুসলিহুদ্দীন আহমাদ রূমী সাহেব, খলীফা: শাইখুল হাদীস মুফতী মনসূরুল হক দা. বা.
আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার মিনহাজুদ্দীন আহমাদ সাহেব, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, ঢাকা।
আলহাজ্ব, ইঞ্জিনিয়ার কে এম রহমাতুল্লাহ সাহেব, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, ঢাকা।